কাকিমাদের ভালোবাসা – দ্বিতীয় পর্ব

🔗 Original Chapter Link: https://chotimela.com/jhal-moshla/কাকিমাদের-ভালোবাসা-দ্ব/

🕰️ Posted on Tue Jan 12 2021 by ✍️ rishavlove76 (Profile)

📂 Category:
📖 879 words / 4 min read
🏷️ Tags:

Parent
This story is part of the কাকিমাদের ভালবাসা series কাকিমাদের ভালবাসা – প্রথম পর্ব এরপর  আমি আমার রুমে চলে এলাম কাকিমাদের পার্টি চলতে লাগলো | রুমে এসে একটু কম্পুউটার নিয়ে বসলাম ভাবলাম দেখি এখনকার সিলেবাস কেমন হয়েছে হঠাৎ দেখি দরজায় সোমা কাকীমা সোমা কাকিমা – ঋষভ তোমার সাথে একটু কথা ছিল আমি – হ্যা কাকিমা বলো না সোমা কাকিমা- শিল্পার বেপারে, শিল্পা সায়েন্স এ বড্ড কাঁচা তাই তোমাকে সায়েন্সটা একটু ভালোকরে দেখতে হবে আমি – ঠিক আছে কাকিমা তাই হবে | সোমা কাকিমা – আর একটা কথা তোমাকে বেতন কত দিতে হবে? আমি – আরে কাকিমা বাদ দাও তো এসব কথা এখন সোমা কাকিমা – না তোমাকে বেতন নিতে হবে কিন্তু না হলে তোমার কাকু আমাকে বকবে | আমি – আছা ঠিক আছে | এই বলে কাকীমা রুম থেকে বেরিয়ে গেল | যাবার সময় কাকিমাকে পেছন থেকে দেখলাম ৫ ফুট ৪ ইঞ্ছি র মতো হাইট দুধে আলতা গায়ের রঙ না বেশি মোটা না পাতলা মাঝারি গড়ন , এককথায় আদর্শ বাঙালী মহিলা |সেদিন আর তেমন কিছু হল না , পরের দিন ও বাকি দিন গুলোর মতোই কাটল | বিকেল বেলায় মা এসে বলল যে সোমা কাকিমা ফোন করেছিল, বলল শিল্পার নাকি বিকেল এ একটা টিউশন থাকে তাই আমি যেন ৭ টা র সময় পৌঁছে যাই | আমি এক টু পর রেডি হয়ে বেরিয়ে পড়লাম | প্রায় ৬:২০ নাগাদ আমি সোমা কাকিমার বাসায় পৌঁছে গেলাম | পরে অবশ্য বুঝলাম একটু জলদি এসে পরেছি | বেল বাজাতেই দেখি সোমা কাকিমা দরজায় একটা পাতলা নাইটি পরে দাড়িয়ে | কাকিমা কে এভাবে এই প্রথম দেখলাম | নাইটির ভেতর এ কালো ব্রা টা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে | সত্যি বলতে কাকিমা কে দেখে আমার ৭ ইঞ্চি লম্বা আর ৩ ইঞ্চি মোটা বাড়া টাও কেঁপে উঠলো | ভেতর এ ঢুকে দেখলাম বেশ সুন্দর বাড়ি, দেখেই বোঝা যাই যে কাকু ভালই রোজগার করেন | ভেতরে সোফায় বসতে বলে কাকিমা বললো তুমি একটু বসো আমি তোমার জন্য কিছু নিয়ে আসি | যাবার সময় লেখলাম কাকীমা কে,দেখে মনে হল কাকিমার পাছাটা বাকি শরীরের তুলনায় একটু বেশিই বড়ো| একটু পর কাকীমা একটা প্লেট এ দেখলাম অনেক খাবার নিয়ে এলো | আমি বারণ করলাম কিন্তু কাকিমার জোরাজুরিতে খেতে হল | কাকীমা যখন ঝুঁকে খাবার দিছিল তখন আমার চোখ চলে গেলো কাকিমার বুকে দেখলাম কাকিমার নাইটি র উপরের বোতাম টা খোলা ,ঝুঁকে খাবার দেওয়াই কাকিমার বুকের খাঁজ টা স্পস্ট দেখা যাচ্ছে | সেই সাথে কালো ব্রা টাও আলাপ দেখা গেলো খেতে খেতে কাকিমার সাথে আরো অনেক কথা হল কিন্তু আমার নজর বারবার কাকিমার বুকের দিকে যেতে লাগলো | যাইহোক কোন মতে নিজেকে সংযত করে আমি খেতে লাগলাম | খেতে খেতে কাকিমার সাথে আরো অনেক কথা হলো ,কাকুর কথা জিজ্ঞাসা করাই কাকিমা বললো “আর বলো না তোমার কাকুর কাজ ই শেষ হয় না , আজ এই শহরে তো কাল অন্য শহরে ” | বুঝলাম কাকু খুব কম দিন ই বাড়িতে থাকে | একটু পর ডোর বেল বাজায় বুজলাম শিল্পা এসে গেছে | কাকিমা দরজা খুলতেই শিল্পা এসে আমার সামনের সোফায় বসল | শিল্পাকে দেখে মনেই হবে যে এটা ১৩ বছরের মেয়ে ,দেখে মনে হয় ১৫-১৬ বছর তো হবেই | দু একটা কথা বার্তার পর আমি শিল্পাকে বললাম ভেতর এ গিয়ে একটু রেস্ট নাও তারপর পড়া শুরূ করবো | এরপর আরো অনেক কথা হল কাকিমার সাথে | একটু পর শিল্পা রুম থেকে বাড়িয়ে বেরিয়ে এলো ,আমিতো দেখে অবাক ,বাইরে থেকে আসার ফলে টাইট জামা কাপড়ে সিল্পার দুধের সাইজ ঠিক মতো না বোঝালেও এখন ঠিক বুঝতে পারছি যে শিপ্পার দুধ গুলো শরীর পরিমাণে খুবিই বড়, চলার সময় দুধের দুলুনি দেখে বুঝলুম ব্রা টা খুলে শুধু টি শার্ট পরে আছে আর একটা হট প্যান্ট,আর বেশি দেখলাম না কারণ সামনে কাকিমা আছে তবে দেখে এটা মনে হল মা মেয়ে একই ধরনের ,বড় দুধের মালকিন | শিল্পাকে দেখে কাকীমা বললো “যাও তোমরা সিল্পার রুম এ স্টাডি টেবিল এ বসো” বলে কাকীমা কিচেন এ চলে গেল | রুমে ঢুকে দেখলাম বেশ পরিপাটি সাজানো ,ধনী পরিবারের ছাপ স্পস্ট | স্টাডি টেবিলে বসে পড়া শুরু করলাম কিন্তু আমার নজর বার বার শিল্পার দুধ দুটোর উপর ই পড়তে লাগলো |পড়ানো শুরু করলাম ,পুরো সিলেবাস দেখলাম আর বুঝলুম সব ঠিক ই আছে,এমন কিছু নেই যা আমার জানা নেই. |কিছুখন পর আমার খুব জোর পেছাব পেয়েছে | শিল্পাকে জিজ্ঞাসা করায় বলল বাইরে তাই আমি বাইরে আসে বাথরুমে ঢুকে পড়লাম | প্রথমে খুব জোর হিসি পাওয়ায় কিছু লক্ষ করিনি কিন্তু এবার দেখলাম বাথরুমের মেঝেতে একটা ব্রা প্যান্টি পড়ে আছে | কৌতূহল বস্ত হাতে নিয়ে দেখলাম, প্রথমে মনে হল এটা সিল্পার কিন্তু পরক্ষনেই বুঝলাম এটা শিল্পার নয়, সোমা কাকীমার |এটা ভেবেই আমার শরীর এ কেমন যেন একটা বিদ্যুৎ খেলে গেলো এবং এর প্রভাব আমি অমর আমার প্যান্ট র ভেতরে অনুভব করলাম | যাইহোক বাথরুম থেকে ফিরে এসে আবার পড়ানো শুরু করলাম কিন্তু আমার ধ্যান বারবার শিল্পা র দিকে যেতে লাগলো, সত্যি এই ১৩ বছর বয়সে মেয়ে টা একখানা শরীর বানিয়েছে বটে, একদম চোখে লাগার মতো | পড়াতে পড়াতে একটা জিনিস বুজলাম যে মেয়েটার মনটা একটু চঞ্ছল তাই প্রথমে পড়াতে তার মন তা বসাতে হবে তাই প্রথম দিন পোড়ানোর চেয়ে বেশি ওর সাথে গল্প করে কাটালাম | পড়া শেষ করে ৮:৩০ নাগাদ বেরোলাম | বাইরে আসেতেই দেখলাম কাকিমা দাঁড়িয়ে,বুজলাম মেয়ের বিষয়ে জিগ্যেস করবে তাই বললাম যে শিল্পাকে পড়ায় মন টা ভালো করে বসাতে হবে | কথা বোলতে বোলতে আমার চোখ আটকে গেল কাকিমার গলায় যেখান থেকে ঘাম ধীরে ধীরে গড়িয়ে কাকিমার দুই পাহাড়ের মাঝখানে মিলিয়ে গেল | বুজলাম এখানে বেশিক্ষণ থাকলে অমর আমার অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে তাই কাকিমাকে বলে বেরিয়ে পড়লাম… …………..চলবে আপনাদের মতামত অবশ্যই জানাবেন rishavlove76@gmail.com
Parent